১. প্রাথমিক বাছাই (প্রিলিমিনারি) পরীক্ষা হবে ২০০ নম্বরে।
২. পরীক্ষার সময় দুই ঘণ্টা।
৩. ২০০ নম্বরের পরীক্ষায় ভাষা ও সাহিত্যে ৩৫, ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্যে ৩৫, বাংলাদেশ বিষয়াবলিতে ৩০, আন্তর্জাতিক বিষয়াবলিতে ২০, ভূগোল, পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় ১০, সাধারণ বিজ্ঞানে ১৫, কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তিতে ১৫, গাণিতিক যুক্তিতে ১৫, মানসিক দক্ষতায় ১৫ এবং নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সুশাসনে ১০ নম্বর থাকবে।
৪. সাধারণ ক্যাডারের প্রার্থীদের ৯০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা হবে। এর মধ্যে বাংলায় ২০০, ইংরেজিতে ২০০, বাংলাদেশ বিষয়াবলিতে ২০০, আন্তর্জাতিক বিষয়ে ১০০, গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতায় ১০০ এবং সাধারণ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে ১০০ নম্বরে পরীক্ষা দিতে হবে। কারিগরি ক্যাডারের জন্য বাংলায় ১০০, ইংরেজিতে ২০০, বাংলাদেশ বিষয়াবলিতে ২০০, গাণিতিক যুক্তিতে ১০০ এবং সংশ্লিষ্ট পদের বিষয়ে ২০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা দিতে হবে।
৫. লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের ২০০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষা হবে।
৬. এক হাজার ৮০৩টি শূন্য পদে নিয়োগ হবে।
৭. ৩৫তম বিসিএসে সাধারণ ক্যাডারে মোট পদ ৪৫৫টি । এর মধ্যে প্রশাসন ক্যাডারে ৩০০টি, আনসারে চারটি, নিরীক্ষা ও হিসাবে চারটি, সমবায়ে চারটি, ইকোনমিক ক্যাডারে ৪০টি, পরিবার পরিকল্পনা ক্যাডারে ১০টি, খাদ্যে দুটি, পররাষ্ট্রে ২০টি, পুলিশে ৫০টি, তথ্যে ১১টি এবং ডাকে ১০টি পদ রয়েছে।
বুয়েটের ওয়েবসাইট http://www.buet.ac.bd থেকে তালিকায় নাম আছে কি না, প্রার্থীরা তা দেখতে পারবেন। বিভিন্ন অনুষদের অধীনে বিভিন্ন বিভাগে লেভেল-১, টার্ম-১-এ মোট নয় হাজার ২১৫টি আবেদনপত্র থেকে আট হাজার ৮৭৫ জন যোগ্য প্রার্থীর নাম বাছাই করা হয়েছে।
পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার জন্য যোগ্য প্রার্থীরা (১০ নভেম্বর সোমবার) সকাল ১০টার পর বুয়েটের ওয়েবসাইট থেকে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের প্রবেশপত্র ডাউনলোড করতে পারবেন।